Almighty Lord Allah is the Supreme Powerful Creator
Wednesday, October 26, 2016
Monday, October 17, 2016
Who is ALLAH ???
Who is ALLAH ???
তিনিই আল্লাহ - দয়াময়, স্নেহশীল, মহাজ্ঞানী, মহাকৌশলী, মহাস্রস্টা, পালনকর্তা, নিয়ন্ত্রা, মহাসৃষ্টি সমুহ পরিচালনাকারী রাজাধিরাজ।
https://www.youtube.com/watch?v=nIbnUMqLQ78&t=200s
তিনিই আল্লাহ - দয়াময়, স্নেহশীল, মহাজ্ঞানী, মহাকৌশলী, মহাস্রস্টা, পালনকর্তা, নিয়ন্ত্রা, মহাসৃষ্টি সমুহ পরিচালনাকারী রাজাধিরাজ।
https://www.youtube.com/watch?v=nIbnUMqLQ78&t=200s
All the praise is for Allah, WHO is the Author of all existence and the most generous to HIS creation while HE is also the all compelling. HE is the only one worthy of our worship having no partners, no associates, no son, no daughters, no one whom HE must consult and no one or anything which has any comparison with HIM. All the praise is for Allah, WHO is the king of all, who claim sovereignty... The Only One, WHO has the right to legislate for HIS creatures. HE is the giver of life. HE is the causer of death, while death has no effect upon HIM, because HE is the Ever Living... The Self Subsisting. The Eternal and The Only Absolute.All the praise is for Allah, WHO has power over all things and there is in reality... No Power and no Strength... No Influence... to cause benefit or detriment except through HIM. It is HE, WHO created this complex world... the Seen and the Unseen... the Evident and the Speculative... the Earth and all that is on it... and everything that is in it. It is HE, WHO sent HIS Messengers and Prophets (Peace be upon Them) with the common message of Strict Monothiesm... which simply means that, there is Absolutely No One worthy of Worship... No One worthy of our Obedience, Except the Almighty... The One... The Absolute...And WHO has NO PARTNERS.
তিনিই তো সকল প্রকার প্রেম, ভালবাসা, শিহরন, অনুভুতি এই সব অদ্ভুত অনুভুতি আর আদ্ভুত সব আবিষ্কারের মহাবিজ্ঞানি। তিনি তো তার বান্দা বান্দিদেরকে মায়ের চাইতেও ৭০ গুন বেশি ভালবাসেন, স্নেহ করেন। মায়ের ভালবাসাই কত অদ্ভুত সুন্দর। তাহলে সেই মহান প্রেমিকের ভালবাসা কেমন অদ্ভুত, অকল্পনীয় হতে পারে ?
বান্দা যখন এই মাটির পৃথিবীতে বসে একবার তাকে ডাকে, "ইয়া আল্লাহ" বলে, তৎক্ষণাৎ আল্লাহ জাল্লা জালালুহু তার মহা আরশে আজিমে বসে তার আদরের সেই বান্দার ডাকের উত্তরে ৭০ বার বলেন যে, "লাব্বাইক ইয়া আবদি" ... অর্থাৎ, আমি হাজির আছি, হে আমার বান্দা। বল তোমার কি চাই। বান্দা ১০০০ বার ডাকলে তিনি ৭০,০০০ বার উত্তর দেবেন। বান্দা ১,০০০০০ বার ডাকলে তিনি ৭০,০০০০০ বার উত্তর দেবেন, ক্লান্তিহিন স্নেহশীল স্রস্টা। তিনি বান্দাকে দেখতে থাকেন, বান্দা কি করে, কাকে মানে, কার সামনে বিনীত হয়। পর্যবেক্ষণ করেন বান্দার জ্ঞান ও বিবেকের ব্যাবহার, যা তিনি তার বান্দাদেরকে দিয়েছেন ভাল কাজে, মানবতার উপকারে আর তার মহাসৃষ্টিসমুহকে সৃষ্টির কল্যাণে ব্যবহার করতে। অথচ অবুঝ বান্দার মন, অন্তর অনেক সময় অসচেতনতা আর আলসতায় ঢেকে যায়, ছেয়ে যায় অজ্ঞানতার অন্ধকারে। বান্দা মহাস্রস্টার সঠিক আলোময় পথ হারিয়ে দুই দিনের এই পৃথিবীর রঙ, রুপের মোহে পড়ে আক্রান্ত হয় নফস আর লোভ লালসার অন্ধকার চক্রে, ধিরে ধীরে হারিয়ে যায় তার সুকুমার, স্বাভাবিক বিবেকবোধ। আল্লহর দেয়া নিয়ামত উপভোগ করে, তারই পৃথিবীর বুকে বাস করে, তারই দেয়া চাঁদ, সূর্য, আলো, বাতাস, পানি ব্যবহার করে বান্দা যখন অবাধ্যতার ভুল, ধ্বংসের পথে চলতে থাকে, তখন স্নেহশীল মহাস্রস্টা তাকে সাথে সাথে তার অবাধ্যতার জন্য পাকড়াও করেন না। অপেক্ষা করেন স্নেহশীল মায়ের মত, যার অবুঝ শিশু মায়ের সাথে অভিমান করে ঘড় ছেড়ে দূরে চলে গেলে একাকি বিষণ্ণ মা যেমন জানালার গ্রিল ধরে পথ পানে তাকিয়ে অপেক্ষা করে, কখন তার আদরের অবুঝ ছেলে ঘরে ফিরবে, ঠিক তেমনি বরং তার চাইতেও অনেক অনেক বেশি আদর আর মায়া নিয়ে মহামহিম স্রস্টা অপেক্ষা করেন তার আদরের বান্দা বান্দির জন্য যে, কখন সে তার নিজের ভুল বুঝে ফিরে আসবে স্রস্টার দেখানো সত্য আর সুন্দরের দিকে। আর বান্দার তাওবা বা ফিরে আসার উপরে আল্লহু সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এত বেশি খুশি হন যে, বান্দার সন্মানে সপ্ত আকাশ সমুহকে বিয়ে বাড়ির মত আলোক সজ্জায় সজ্জিত করেন ফেরেশতা বাহিনী দিয়ে। সুবহানাল্লাহ- কত আদর করেন তিনি আমাদেরকে। এর পরেও কি আমরা তার কথা মানুষকে বলব না ??!!!
Thursday, September 1, 2016
Our Life.. Here and Hereafter.. to the Eternal and Infinity... Sad or Happy.
একটি পাত্রে পানি নিয়ে তাতে
একটি ব্যাঙ রেখে পানি গরম করা শুরু
করা হল ,,,।
পানির তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার
সাথে সাথে ব্যাঙটিও তার শরীরের
তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে
সহনীয় পর্যায়ে নিতে শুরু করল যদিও
সে চাইলেই লাফ দিয়ে বেরিয়ে
যেতে পারত
কিন্তু সে লাফ দেয় না,,, । সে সহ্য
করতে থাকে,,, ।
আস্তে আস্তে তাপমাত্রা যখন আরও
বাড়িয়ে ফুটন্ত গরম করা হয়
তখন ব্যাঙটি আর সহ্য করতে না পেরে
সে সিদ্ধান্ত নেয় লাফ দেওয়ার
কিন্তু তখন আর তার লাফ দেওয়ার মত
শক্তি তার থাকে না,,,।
পানি আরও গরম হতে থাকে যার ফলে
সে গরম পানিতে ফুটে একটা সময়
মারা যায় ,,,।
এখন যদি প্রশ্ন করা হয় ব্যাঙটি
কিভাবে মারা গেছে ??
তাহলে অধিকাংশ মানুষই বলবেন গরম
পানির কারনে মারা গেছে,,, ।
কিন্তু না সে গরম পানির জন্য মারা
যায়নি
সে মারা গেছে লাফ দেওয়ার
সিদ্ধান্ত দেরিতে নেওয়ার
কারনে,,,।
ঠিক তেমনি প্রতিটি মানুষের স্থান
কাল পাত্র ভেদে
একেকটা বিষয়ে সহ্য করার ক্ষমতা
থাকে কিন্তু
আমাদের প্রত্যেকের মনে রাখতে
হবে ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও
আমাদের বুঝতে হবে কখন সরে যাওয়া
উচিত অর্থাৎ
সঠিক সময়ের সিদ্ধান্ত সঠিক সময়
নেওয়া উচিত ,,,।
আবেগ ভালবাসা দেখিয়ে
দেরিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত না
,,,।
”””So Let us decide when to jump,,,!
Let's jump while we still have the
strength...,,,””
Only Lord Allah is the Supreme, Almighty, Mercyful Lord.
আমরা কাবার চারিদিকে তাওয়াফ করি সেভাবে, যেভাবে আল্লাহ জাল্লা জালালুহুর
আরশের চারিদিকে কোটি কোটি ফেরেশতারা তাওয়াফ করে অনন্তকাল ধরে... ।
যেভাবে আমরা ঘুরি কাবার চারিদিকে, যেভাবে ইলেকট্রন ঘোরে পরমানুর মাঝে,
যেভাবে নক্ষত্রসমুহ একই নিয়মেই ঘোরে গালাক্সি সেন্টারকে কেন্দ্র করে,
যেভাবে পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘোরে চাঁদ, সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে
গ্রহসমুহ, আর আমাদের বন্ধনের চারিদিকে ঘুরি আমরা। আর সবার উপরে মহান প্রভুর
আরশে আজিমের চারিদিকে ঘোরে বিলিয়ন ট্রিলিয়ন ফেরেশতা বাহিনী !!! প্রকৃতির
সর্বত্রই তোমার আরশের প্রতিচ্ছবি , ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অনু, পরমানু থেকে
বিশালাকার গালাক্সি, কোয়াসার... সব জায়গাতেই তুমি রেখেছ তোমার সৃষ্টির একই
ঐকতান !!! অথচ কিছু মানুষ তোমাকে না চিনে চেনে সেই তোমার সৃষ্টি প্রকৃতিকে
!!!
এমন
এক রহস্যময় সত্তা , জিনি প্রেমিকার জন্য সারারাত, অনন্তকাল জেগে থাকেন,
ঘুমিয়ে পরেন না পিচ্চি মানুষের মত ক্লান্ত হয়ে এই সুন্দর রাতে প্রেমের গল্প
শুনতে শুনতে। যিনি লক্ষ অযুত কোটী বছর ধরে তার প্রেমিকদের সাথে গল্প করেন সারারাত... স্পেস আর টাইম ফ্রেমের বাইরে... অনন্ত আবেশে। যেমন হাবিবা আদাবিয়া রা জাগে তার প্রেমে।
তিনি লক্ষ করেন তার স্নেহের বান্দা বান্দিকে দূর-সুদূর আরশে আজিম হতে, কিন্ত অনুভব করেন একান্ত আপন করে। মন দিয়ে শোনেন তার সামান্য এক ক্ষুদ্র বান্দা খুদে পিঁপড়ার অনুনয় প্রার্থনা।
যার সামনে সিজদাবনত থাকে ১,২,৩,৪,৫,৬,৭... আসমানসমুহের অজস্র অগণিত ফিরিশতা বাহিনী, যিনি নিজ অনন্ত ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছেন অনাদিকাল হতে, একছত্র অধিপতি, মহাপরাক্রমশালী। সমগ্র সৃষ্টিব্যাপী বিস্ময়কর মহাক্ষমতাশালী সব সৃষ্টিকে তিনি সাজিয়ে রেখেছেন তার জ্ঞানী দর্শক বান্দা বান্দিদের জন্য, যারা এই ধোঁকার ঘর পৃথিবীর দিকেই শুধু দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখে না, বরং দৃষ্টিকে প্রসারিত করে জ্ঞানের সিমানাহীন দিগন্তে। যারা এই রহস্যময় সৃষ্টি সমুহ নিয়ে চিন্তা-ফিকিরকে এত উন্নত ও গভীর স্তরে নিয়ে যায়, যেখানে সামান্য সৃষ্টি মূল্যহীন হয়ে যায় মহামহিম স্রস্টার অনন্ত রহস্যময়তা এবং মায়াবী জালালিয়াতের আভায়।
সমগ্র আসমান, জমিন, সমগ্র বিশ্বচরাচর সেই রাজাধিরাজের আজ্ঞাবহ, অথচ তিনি স্নেহের কেন্দ্রবিন্ধুতে রাখেন তার আদরের আদমকে। যদিও আদম গাফেল... জ্ঞানহীন । সামান্য ধোঁকার এক ঘরের মায়ায় সে ভুলে যায় তার অনন্তকালব্যাপী সত্ত্বাকে, যার জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। সে মাথার উপরে বিস্তৃত আকাশ দেখে, অথচ ভাবে না এর মহাজ্ঞানী স্রস্টাকে নিয়ে। সে বড় চঞ্চল, যেমন মহান প্রভু বলেন, ইন্নাল ইনছানা আজুলা... নিশ্চয়ই মানুষ বড়ই তরাপ্রবন।
কাবা আমাদের আসল পুজনিয় না। পুজনিয় আল্লাহর আরশে আজিম।
আমাদের মহান প্রভুর আরশের ধ্যানে। অনেক পাগল অনেক কথা বলে হজ নিয়ে। যেহেতু তারা আসল জিনিষ জানে না। :( আল্লাহ তায়ালা বলেন যে, নিশ্চয়ই মানুষকে সামান্যই জ্ঞান দান করা হয়েছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)